গল্পঃ অভিযোগ . _ পার্ট ------৪
আমি চোখে পানি আর মুখে হাসি নিয়ে ছাদ
থেকে চলে আসলাম।
_ রাতে চোখে কিছুতেই ঘুম আসছে না কেন
জানি নুসরাতের সাথে কাটানো স্মৃতিগুলো ফিরে
আসছে, উফ আর নিতে পারছি না। চুল গুলো
টেনে ছিড়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে এখন মাথা
ঠান্ডা করার একটাই উপায় সিগারেট। যা গত দুই বছর
ধরে করে আসছি। ঘুম আসছে না, তাই রুম
থেকে বেড়িয়ে পুকুর পাড়ে চলে আসলাম।
নুসরাতকে যতই ভুলতে চাই ততই মনে পড়ে
যায়,আর আমার সাথে ঘটে যাওয়া অমানুষিক মেঘলা
আর মা বাবার ব্যবহার গুলা তিলে তিলে পুড়ে খাচ্ছে
আমায়। বড় হৃদয় বিদারক এই স্মৃতি গুলো। আমি
হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলাম নুসরাতের দেওয়া
সেই ঘড়িটা। ছুড়ে মারতে চেয়ে ও পারলাম না,মুখ
ফঁসকে বেড়িয়ে এলো, "নুসরাত বেঈমান
তোর জন্য সত্যি হারিয়ে গেল আমার ঠিকানা"।এই
বলে কাঁদতে লাগলাম , এমন সময় পেছন থেকে
কেউ বললো," আপনি এত রাতে কাঁদছেন
কেন?"
_ কই কাঁদছি?
_ আমি অনেক ক্ষণ আপনার পেছনে দাঁড়িয়ে আছি
আমি সব দেখেছি আপনার মধ্যে অনেক রহস্য
আমি জানতে চাই। প্লিজ, আমায় বন্ধু ভেবে সব
খোলে বলুন।
_ প্লিজ ম্যাম, আমায় এই বাড়ি থেকে ও চলে
যেতে বাধ্য করবেন না,আমি আমার অতীত
বলতে পারব না।
_ ওকে ঠিক আছে, কিন্ত নুসরাতকে কে?
_ নুসরাতের কথা আপনি শুনলেন কখন?
_ যখন আপনি বিড় বিড় করে বলছিলেন তখন
শুনেছি এই নামটা।
_ আমি জানি না প্লিজ, জানি শুধু দু মোট খেয়ে বাঁচার
জন্য আপনাদের বাড়িতে পড়ে আছি।"
,,
_ পরের দিন খাবার খাওয়ার সময় সোহানা বললো,"
আম্মু রাফি আগামীকাল থেকে আমার সাথে
কলেজে যাবে।"
_ সেটা রাফি ভালো জানে।
_ না মানে আন্টি আমি বলছিলাম কি ,,,, ( রাফি)।
_ তোমার কিছু বলতে হবে না, চুপ থাকো
( সোহানা) ।
.
_ পরের দিন সকালে ঘুম ভাঙ্গল সোহানার ডাকে।
_ এই যে মিষ্টার রাফি তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠুন।
_ আরেকটু ঘুমিয়ে নেই ।
_ তোমার বউ পেয়েছো নাকি একটু পর পর
এসে ডেকে যাবো।
_ তারপর ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হতে চলে
গেলাম সকালের নাস্তার পর সোহানা জিজ্ঞেস
করলো," তুমি কি রেডী?"
_ না মানে আজ না গেলে হয়না।
_ ওই ছেলে বেশি কথা বললে গলা চেপে মারব
( রাগে নাক লাল করে) ।
_ জী আমি রেডী।
.
_ ঐ আমি কি তোর আন্টি লাগি জী,জী শুরু
করছিস কেন?
_ না মানে এমনি।
_ আজ থেকে ঠিকঠাক ভাবে কথা বলবে, নয়ত এক
ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে ফেলবো।
,
_ মনে মনে বললাম, এই মাইয়া কোনো দিক
দিয়ে রিনা খানের থেকে কম যায় না।
,,
_ এই তুমি বিড় বিড় করে কি বলছো?
_ কই কিছু না, চলুন ।
_ এই পোষাকে যাবে , তোমার এর থেকে
বেটার পোষাক নাই?
_ না মানে ম্যাম, আমার আর পোষাক নাই।
_ হাতের ঘরিটা তো বেশ সুন্দর তোমার।
_ জানি না সুন্দর কি না, তবে এটা যত দিন থাকবে আমার
হাতে, তার স্মৃতি হয়ে থাকবে।
_ তার মানে কার?
_ কারোর না ম্যাম, চলুন।
_ আবার ম্যাম? , ঠিক আছে বিকালে শপিং এ যাব ।
_ তারপর দুজন রিক্সা উঠে বসলাম, নুসরাতের পর এই
প্রথম আমি অন্য কোনো মেয়ের সাথে
রিক্সাতে বসলাম বা এত কাছে আসলাম, তাই আমি একটু
চেপে বসতে চেষ্টা করলাম, যাতে দুজনের
মাঝখানে অনেকটা ফাঁকা থাকে ।
_ আমার অবস্তা দেখে সোহানা বললো, "এই
যে মিষ্টার আমার সাথে বসতে বুঝি খুব খারাপ
লাগছে?
_ আসলে তা না ।
,
_ তা না হলে এদিকে আসো।
_ আমার জড়সড় হয়ে বসা দেখে সোহানা নিজেই
আমার হাত ধরে তার দিকে টেনে নিয়ে গেল।
আমি মনে মনে সোহানাকে কিছু বকা দিলাম, এই
মাইয়াটা এত জেদি। আমি কেন যেন নুসরাত যাওয়ার
পর মেয়েদের ট্রলারেট করতে পারি না,
দেখলে রাগ হয়। কিন্ত যাদের জন্য আশ্রয়
খুঁজে পেয়েছি, তাদের তো আর এড়িয়ে চলা
যায় না। তাই চুপচাপ সোহানার সাথে বসে রইলাম।
_ সোহানা প্রিন্সিপাল স্যারের সাথে কথা বলে সব
মিটমাট করে নিলো , আমাকে আর সোহানাকে
এক সাথে দেখে সোহানার ফ্রেন্ডরা
জিজ্ঞেস করলো, "এটা কে সোহানা? "
_ আমার কাজীন রাফি, আমাদের সাথে এখন
থেকে পড়বে যদি ওনি আমাদের সিনিয়র ।
_ রাফি, এই চার জন আমার ফ্রেন্ড, মোহনা, রিমি,
সাথী আর এই হল নিলয় ।
_ হ্যালো সবাই কেমন আছেন?
_ হুম আমরা ভালো, তাহলে আমাদের সাথে
আরেকজন ফ্রেন্ড বাড়ল, নিলয়।
_ রাফি তোমার চুল গুলো না অনেক সুন্দর
( সাথী)
,,
_হুম লুচু মাইয়া, তোমার কাছে এক ছেলের হাসি,
আরেক ছেলের চুল, আরেক ছেলের স্টাইল
ভালো লাগে ( সোহানা) ।
_ ওই তুই আমার ফ্রেন্ড হলে এরকম বলতে
পারলি।
_ এহ আসছে ন্যাকা, এই শোন রাফিকে বড়
ভাইয়ের চোখে দেখবি।
_ কেন তোর কি কিছু আছে নাকি রাফির সাথে?
( সাথী)
_ হ্যা আছে এবার তুই রাফিরে ভাইয়ার নজরে দেখ,
প্লিজ।( সোহানা) _রাফি তুমি নায়ক সিয়ামকে
চেনো?( সাথী)
_ হুম কেন?
_ তোমাকে না ওর মত কিছুটা দেখতে।
_ ম্যাম, আমি ক্লাসে যাব আপনারা আড্ডা দেন। এই
বলে আমি চলে আসলাম। আমার সাথে সাথে
সোহানা ও চলে আসলো।
_ শুরু হল নতুন জীবন, যার নাম সংগ্রাম আর যুদ্ধ।
যেখান থেকে আমি নুসরাতের শেষ কথার জবাব
দেব, ও বলেছিল "আমার হবু বর ডাক্তার তোর মত
পাগল না।"
_ ধীরেধীরে বন্ধুত্ত হয়ে যায় সোহানার
সাথে আমি পড়া আর বাড়ির কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকতাম
আর প্রতি রাতে কাঁদতাম। কখনো সোহানা আমায়
মাথায় হাত ভুলিয়ে বলতো," বোকা, মানুষের
জীবনে যদি খারাপ সময় না যেত তাহলে মানুষ
ভালোর মর্ম বুঝতো না।" দেখতে দেখতে
কখন যে বছর চলে গেলো বুঝতে পারলাম না,
এখন এই পরিবারের ছেলের মত আমি। হ্যা, এরা
আমায় অবহেলা করে না, আমি আজ ও মাঝে মাঝে
সিগারেট খাইনুসরাতের কথা মনে হলে আর আমায়
এটা সোহানা নিজেই দেয়। কারন নয়ত আমি পচন্ড
কান্না করি, একদিন সোহানা বললো, "রাফি, আমার
মাথায় হাত রেখে কথা দে, আমি যা আজ বলব তার
ঠিক উত্তর দিবি।
,,
যারা ভাবছেন রাফি আর সোহানার মাঝে কিছু একটা
হবে তাদের ধারণা অচিরেই ভুল প্রমাণিত হবে
কারন গল্পটা ভিন্ন ভাবে সাজাতে চাই।
"
থেকে চলে আসলাম।
_ রাতে চোখে কিছুতেই ঘুম আসছে না কেন
জানি নুসরাতের সাথে কাটানো স্মৃতিগুলো ফিরে
আসছে, উফ আর নিতে পারছি না। চুল গুলো
টেনে ছিড়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে এখন মাথা
ঠান্ডা করার একটাই উপায় সিগারেট। যা গত দুই বছর
ধরে করে আসছি। ঘুম আসছে না, তাই রুম
থেকে বেড়িয়ে পুকুর পাড়ে চলে আসলাম।
নুসরাতকে যতই ভুলতে চাই ততই মনে পড়ে
যায়,আর আমার সাথে ঘটে যাওয়া অমানুষিক মেঘলা
আর মা বাবার ব্যবহার গুলা তিলে তিলে পুড়ে খাচ্ছে
আমায়। বড় হৃদয় বিদারক এই স্মৃতি গুলো। আমি
হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলাম নুসরাতের দেওয়া
সেই ঘড়িটা। ছুড়ে মারতে চেয়ে ও পারলাম না,মুখ
ফঁসকে বেড়িয়ে এলো, "নুসরাত বেঈমান
তোর জন্য সত্যি হারিয়ে গেল আমার ঠিকানা"।এই
বলে কাঁদতে লাগলাম , এমন সময় পেছন থেকে
কেউ বললো," আপনি এত রাতে কাঁদছেন
কেন?"
_ কই কাঁদছি?
_ আমি অনেক ক্ষণ আপনার পেছনে দাঁড়িয়ে আছি
আমি সব দেখেছি আপনার মধ্যে অনেক রহস্য
আমি জানতে চাই। প্লিজ, আমায় বন্ধু ভেবে সব
খোলে বলুন।
_ প্লিজ ম্যাম, আমায় এই বাড়ি থেকে ও চলে
যেতে বাধ্য করবেন না,আমি আমার অতীত
বলতে পারব না।
_ ওকে ঠিক আছে, কিন্ত নুসরাতকে কে?
_ নুসরাতের কথা আপনি শুনলেন কখন?
_ যখন আপনি বিড় বিড় করে বলছিলেন তখন
শুনেছি এই নামটা।
_ আমি জানি না প্লিজ, জানি শুধু দু মোট খেয়ে বাঁচার
জন্য আপনাদের বাড়িতে পড়ে আছি।"
,,
_ পরের দিন খাবার খাওয়ার সময় সোহানা বললো,"
আম্মু রাফি আগামীকাল থেকে আমার সাথে
কলেজে যাবে।"
_ সেটা রাফি ভালো জানে।
_ না মানে আন্টি আমি বলছিলাম কি ,,,, ( রাফি)।
_ তোমার কিছু বলতে হবে না, চুপ থাকো
( সোহানা) ।
.
_ পরের দিন সকালে ঘুম ভাঙ্গল সোহানার ডাকে।
_ এই যে মিষ্টার রাফি তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠুন।
_ আরেকটু ঘুমিয়ে নেই ।
_ তোমার বউ পেয়েছো নাকি একটু পর পর
এসে ডেকে যাবো।
_ তারপর ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হতে চলে
গেলাম সকালের নাস্তার পর সোহানা জিজ্ঞেস
করলো," তুমি কি রেডী?"
_ না মানে আজ না গেলে হয়না।
_ ওই ছেলে বেশি কথা বললে গলা চেপে মারব
( রাগে নাক লাল করে) ।
_ জী আমি রেডী।
.
_ ঐ আমি কি তোর আন্টি লাগি জী,জী শুরু
করছিস কেন?
_ না মানে এমনি।
_ আজ থেকে ঠিকঠাক ভাবে কথা বলবে, নয়ত এক
ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে ফেলবো।
,
_ মনে মনে বললাম, এই মাইয়া কোনো দিক
দিয়ে রিনা খানের থেকে কম যায় না।
,,
_ এই তুমি বিড় বিড় করে কি বলছো?
_ কই কিছু না, চলুন ।
_ এই পোষাকে যাবে , তোমার এর থেকে
বেটার পোষাক নাই?
_ না মানে ম্যাম, আমার আর পোষাক নাই।
_ হাতের ঘরিটা তো বেশ সুন্দর তোমার।
_ জানি না সুন্দর কি না, তবে এটা যত দিন থাকবে আমার
হাতে, তার স্মৃতি হয়ে থাকবে।
_ তার মানে কার?
_ কারোর না ম্যাম, চলুন।
_ আবার ম্যাম? , ঠিক আছে বিকালে শপিং এ যাব ।
_ তারপর দুজন রিক্সা উঠে বসলাম, নুসরাতের পর এই
প্রথম আমি অন্য কোনো মেয়ের সাথে
রিক্সাতে বসলাম বা এত কাছে আসলাম, তাই আমি একটু
চেপে বসতে চেষ্টা করলাম, যাতে দুজনের
মাঝখানে অনেকটা ফাঁকা থাকে ।
_ আমার অবস্তা দেখে সোহানা বললো, "এই
যে মিষ্টার আমার সাথে বসতে বুঝি খুব খারাপ
লাগছে?
_ আসলে তা না ।
,
_ তা না হলে এদিকে আসো।
_ আমার জড়সড় হয়ে বসা দেখে সোহানা নিজেই
আমার হাত ধরে তার দিকে টেনে নিয়ে গেল।
আমি মনে মনে সোহানাকে কিছু বকা দিলাম, এই
মাইয়াটা এত জেদি। আমি কেন যেন নুসরাত যাওয়ার
পর মেয়েদের ট্রলারেট করতে পারি না,
দেখলে রাগ হয়। কিন্ত যাদের জন্য আশ্রয়
খুঁজে পেয়েছি, তাদের তো আর এড়িয়ে চলা
যায় না। তাই চুপচাপ সোহানার সাথে বসে রইলাম।
_ সোহানা প্রিন্সিপাল স্যারের সাথে কথা বলে সব
মিটমাট করে নিলো , আমাকে আর সোহানাকে
এক সাথে দেখে সোহানার ফ্রেন্ডরা
জিজ্ঞেস করলো, "এটা কে সোহানা? "
_ আমার কাজীন রাফি, আমাদের সাথে এখন
থেকে পড়বে যদি ওনি আমাদের সিনিয়র ।
_ রাফি, এই চার জন আমার ফ্রেন্ড, মোহনা, রিমি,
সাথী আর এই হল নিলয় ।
_ হ্যালো সবাই কেমন আছেন?
_ হুম আমরা ভালো, তাহলে আমাদের সাথে
আরেকজন ফ্রেন্ড বাড়ল, নিলয়।
_ রাফি তোমার চুল গুলো না অনেক সুন্দর
( সাথী)
,,
_হুম লুচু মাইয়া, তোমার কাছে এক ছেলের হাসি,
আরেক ছেলের চুল, আরেক ছেলের স্টাইল
ভালো লাগে ( সোহানা) ।
_ ওই তুই আমার ফ্রেন্ড হলে এরকম বলতে
পারলি।
_ এহ আসছে ন্যাকা, এই শোন রাফিকে বড়
ভাইয়ের চোখে দেখবি।
_ কেন তোর কি কিছু আছে নাকি রাফির সাথে?
( সাথী)
_ হ্যা আছে এবার তুই রাফিরে ভাইয়ার নজরে দেখ,
প্লিজ।( সোহানা) _রাফি তুমি নায়ক সিয়ামকে
চেনো?( সাথী)
_ হুম কেন?
_ তোমাকে না ওর মত কিছুটা দেখতে।
_ ম্যাম, আমি ক্লাসে যাব আপনারা আড্ডা দেন। এই
বলে আমি চলে আসলাম। আমার সাথে সাথে
সোহানা ও চলে আসলো।
_ শুরু হল নতুন জীবন, যার নাম সংগ্রাম আর যুদ্ধ।
যেখান থেকে আমি নুসরাতের শেষ কথার জবাব
দেব, ও বলেছিল "আমার হবু বর ডাক্তার তোর মত
পাগল না।"
_ ধীরেধীরে বন্ধুত্ত হয়ে যায় সোহানার
সাথে আমি পড়া আর বাড়ির কাজ নিয়ে ব্যাস্ত থাকতাম
আর প্রতি রাতে কাঁদতাম। কখনো সোহানা আমায়
মাথায় হাত ভুলিয়ে বলতো," বোকা, মানুষের
জীবনে যদি খারাপ সময় না যেত তাহলে মানুষ
ভালোর মর্ম বুঝতো না।" দেখতে দেখতে
কখন যে বছর চলে গেলো বুঝতে পারলাম না,
এখন এই পরিবারের ছেলের মত আমি। হ্যা, এরা
আমায় অবহেলা করে না, আমি আজ ও মাঝে মাঝে
সিগারেট খাইনুসরাতের কথা মনে হলে আর আমায়
এটা সোহানা নিজেই দেয়। কারন নয়ত আমি পচন্ড
কান্না করি, একদিন সোহানা বললো, "রাফি, আমার
মাথায় হাত রেখে কথা দে, আমি যা আজ বলব তার
ঠিক উত্তর দিবি।
,,
যারা ভাবছেন রাফি আর সোহানার মাঝে কিছু একটা
হবে তাদের ধারণা অচিরেই ভুল প্রমাণিত হবে
কারন গল্পটা ভিন্ন ভাবে সাজাতে চাই।
"
Post a Comment